পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড বাংলাদেশ
পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড বাংলাদেশ সম্পর্কে জানার জন্য আজকের এই ব্লক পোস্টে আপনাদের জন্য লিখেছি। আজকের পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড বাংলাদেশ করতে হয় কিভাবে সেই সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করব।
এই পোস্টটির মাধ্যমে আপনাদের কাছে সকল যাবতীয় তথ্য বিস্তারিতভাবে তুলে ধরব। পুরাতন জলিল দলিল হারিয়ে যাওয়ার পরে কিভাবে ডাউনলোড করবেন বা কোন কোন বই ডাউনলোড করবেন যাবতীয় তথ্য এই পোস্টটিতে তুলে ধরা হবে।
আরো পড়ুনঃজমির খতিয়ান বের করার নিয়ম
পেজ সূচিপত্রঃ পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড বাংলাদেশ
- জমির দলিল কি
-
মোবাইল ফোন থেকে পুরাতন দলিল ডাউনলোড করার পদ্ধতি
-
জমির দাগ নাম্বার দিয়ে দলিল বের করার পদ্ধতি
-
জমির দলিলের নকল তোলার খরচ
- নাম দিয়ে জমির দলিল বের করার পদ্ধতি
- জমির দাগ নাম্বার দিয়ে খতিয়ান বের করার পদ্ধতি
- পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড বাংলাদেশ
- জমির দলিল আমাদের কেন প্রয়োজন হয়
- নাম দিয়ে পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড করুন
- পুরাতন জমির দলিল সম্পর্কে লেখক এর মতামত
জমির দলিল কি?
জমির দলিল কি এই সম্পর্কে আমাদের জানাটা জরুরী। জমির দলিল হচ্ছে আপনি কোন একটি
স্থানে বসবাস করেন সেটি আপনার নিজস্ব একটি প্রপার্টি। আপনার নিজস্ব মালিকানা
সম্পত্তি আছে তার একটি ডকুমেন্ট হচ্ছে জমির দলিল। জমির দলিল না থাকলে পরবর্তী
সময়ে আপনার জমি অন্যজন দাবি করতে পারে তাই জমির মালিকানা থাকার জন্য জমির দলিল
থাকাটা জরুরী।
আরো সহজ ভাষায় বলি, মনে করেন আপনি একটি জমিতে চাষাবাদ করছেন। কিন্তু সে জমির
মালিক অনুসারে আপনার কাছে কোন ধরনের ডকুমেন্ট বা দলিল নেই। তাহলে আপনি সে জমির
মালিক হলেন না।তাই আপনার জমির দলিল আপনার কাছে সংরক্ষণের রাখাটা জরুরী। আপনার
নিজের জমির দলিল যদি আপনার কাছে সুরক্ষিত না থাকে তাহলে অন্য কেউ এসে দাবি করতে
পারে।
আপনার জমির দলিল যদি হারিয়ে যায়। বা কোন ধরনের সমস্যা মাধ্যমে খুঁজে না পান।
তাহলে আপনি অনলাইনের মাধ্যমে আপনার পুরাতন দলিল বের করতে পারবেন। পুরাতন জমির
দলিল ডাউনলোড বাংলাদেশ তথ্য অনুযায়ী খুব সহজেই আপনার পুরাতন দলিল বের করতে
পারবেন। জমির দলিল কি, এটা আশা করি বুঝতে পেরেছেন। জমির দলিল কোন কোন কাজে লাগে
সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হবে নিচে।
মোবাইল ফোন দিয়ে পুরাতন দলিল ডাউনলোড করার পদ্ধতি
বর্তমান সময় ইন্টারনেট যুগে, এখন সবকিছু সহজ করা হয়েছে। আপনি ঘরে বসে থেকে
আপনার পুরাতন জমির দলিল মোবাইল ফোনের মাধ্যমে ডাউনলোড করতে পারবেন। মোবাইল
ফোনের মাধ্যমে কি কি উপায়ে আপনার পুরাতন দলিলটি ডাউনলোড করবেন সে সম্পর্কে
বিস্তারিত আলোচনা করা হলো ।
- জাতীয় গোস্তাগার :জাতীয় পোস্তাগার থেকে আপনার পুরাতন বই পুরাতন দলিল ঐতিহাসিক সকল প্রকার নথি ডাউনলোড করতে পারবেন।
- অনলাইন লাইব্রেরি :বিভিন্ন ধরনের অনলাইন প্লাটফর্ম যেমন Google Chrome, Google book , internet Archive,বা Bangladesh digital Archive থেকে পুরাতন দলিল খুঁজে বের করে ডাউনলোড করতে পারবেন।
- Google Drive : থেকে সহজেই পুরাতন দলিল ডাউনলোড করা যায় সার্চ করার মাধ্যমে।
- Dropbox:এই প্লাটফর্ম থেকে পুরাতন দলিল সংরক্ষণ করে ডাউনলোড করতে পারবেন।
- Apps : যেমন ধরেন Microsoft, Adobe Scan, Chrome ইত্যাদি এপসের মাধ্যমে আপনার পুরাতন দলিল সহজে বের করতে পারবেন এবং ডাউনলোড করতে পারবেন।
জমির দাগ নাম্বার দিয়ে দলিল বের করার পদ্ধতি
দাগ নাম্বার দিয়ে জমি বের করার পদ্ধতি খুব একটি সহজ পদ্ধতি হিসেবে আমি মনে করি।
কারণ অনলাইন মাধ্যমে যদি আপনার জমির দাগ নাম্বার মনে থাকে তাহলে দাগ নাম্বার
দিয়ে আপনার জমি কোন স্থানে আছে এবং কতটুকু আছে সম্পূর্ণভাবে সেটি দেখতে পাবেন
এবং বুঝতে পারবেন। পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড বাংলাদেশ তথ্য অনুযায়ী জমির দাগ
নাম্বার দিয়ে দলিল বের করার নিয়মটি খুবই সহজ।
বর্তমান সময়ে যার জমির ডকুমেন্ট বা জমির দলিল নেই তাদেরকে নানান ধরনের সমস্যার
সম্মুখীন হতে হয়। দাগ নাম্বার দিয়ে কিভাবে জমির দলিল বের করবেন সেই পদ্ধতিটি
আজকে আপনাদের সঙ্গে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করব। আসুন জেনে নেওয়া যাক দাগ নাম্বার
দিয়ে জমির দলিল বের করার পদ্ধতি কি?
- জেলা ভূমি অফিস :আপনি যদি অনলাইনের মাধ্যমে আপনার জমির দলিল বের করতে না পারেন।তাহলে আপনি জেলা ভূমি অফিসে গিয়ে আপনার জমির দাগ নাম্বার দিয়ে জমির দলিল বের করতে পারবেন।
- ভূমি ব্যবস্থাপনা ও সিস্টেম :জমির দাগ নাম্বার দিয়ে জমির দলিল বের করা প্রথম ধাপ হল LMS ব্যবহার করা। এটি এমন একটি অনলাইন প্লাটফর্ম যেখানে আপনি আপনার জমির দলিল সহ আপনার জমি কতটুকু আছে। বা আপনার জমির দাগ নাম্বার কত, যাবতীয় তথ্যে প্ল্যাটফর্মটিতে আপনি পেয়ে থাকবেন।
- রেজিস্ট্রি অফিস :জমির দলিল বের করার জন্য জমি রেজিস্ট্রি অফিস খুবই গুরুত্বপূর্ণ।কারণ আপনি কোথাও যদি জমি দলিল বের করতে না পারেন তাহলে আপনি দাগ নাম্বার দিয়ে জমির রেজিস্ট্রি অফিসে খোঁজ করলে আপনার জমির দলিল বের করতে পারবেন।
- অনলাইন প্লাটফর্ম :প্ল্যাটফর্ম আছে যেমন ধরেন Google Drive, Bangladesh digital archive এগুলোতে খোঁজ করলে আপনার জমির পুরাতন দলিল সহজে বের করতে পারবেন।
জমির দলিলের নকল তোলার খরচ
জমির দলিল নকল তোলার খরচ সাধারণত ১০০ থেকে ৫০০ টাকা মধ্যে হয়ে থাকে। তবে এটি
বিভিন্ন জেলা ভিত্তি করে বাড়তে পারে বা কমতে পারে। জমি দলিল বের করার জন্য
কয়েকটা ধাপে আপনার খরচ হয়ে থাকবে। আপনার জমির দলিল বের করার জন্য আপনি খুব সহজে
মোবাইল ফোন থেকে এটি সংগ্রহ করতে পারেন। তার জন্য আপনাকে কিছু ফ্রি প্রদান করতে
হয়।আসুন জেনে নেওয়া যাক কি গুলো কি কি ।
- দলিলের নকলের জন্য আবেদন ফ্রি :প্রত্যেকটা দলিল নকল আবেদন করার জন্য নির্দিষ্ট একটা ফি প্রদান করা হয়ে থাকে। এটি সাধারণত ভিন্ন ভিন্ন জেলা হিসেবে টাকার পরিমান কমতে পারে বাবা উঠতে পারে। দলিলের নকলের জন্য আবেদন ফ্রি ১০০ থেকে ৫০০ টাকার মত।
- প্রত্যয়ন পত্র সার্টিফিকেট ফি :অনেক সময়ই নকল দলিল তোলার জন্য আপনাকে অতিরিক্ত ফি তুলতে হয়।এই অতিরিক্ত কি সাধারণত ৫০ থেকে ২০০ টাকা পর্যন্ত হতে পারে।
- ডিজিটাল কপি বা প্রিন্ট খরচ :ডিজিটাল কপি বা প্রিন্ট খরচের জন্য আপনাকে সাধারণত ২০ থেকে ১০০ টাকা পর্যন্ত খরচ হতে পারে।
- বিশেষ আবেদন ফ্রি :যদি আপনার জমির দলিল আর্জেন্ট বা জরুরী ভিত্তিতে প্রয়োজন হয় তাহলে আপনার বিশেষ আবেদন ফি পূরণ করতে হবে।যে ফি টা সাধারণ ফের তুলনায় অনেকটাই বেশি যেমন ধরেন ২ হাজার থেকে ৩ হাজার টাকার মত।
নাম দিয়ে জমির দলিল বের করার পদ্ধতি
নাম দিয়ে জমির দলিল বের করার পদ্ধতিটি খুবই প্রাচীন পদ্ধতি। এই পদ্ধতিটি আপনি
সাধারণত জেলা ভূমি অফিস এগিয়ে জেলা প্রশাসকের কাছে আবেদন করলে আপনার জমির দলিল
বের করে আনতে পারেন। নাম দিয়ে জমির দলিল বের করাটা অনেক আগে থেকে
করে আসছে। সাধারণত আপনি মোবাইল ফোন কিনবা কম্পিউটার থেকে আপনার নাম দিয়ে
জমির দলিল বের করতে পারবেন না।
যদি না আপনার জমির কোন কিছুই আপনার মনে থাকে। আর আপনি যদি জেলা প্রশাসকের
কার্যালয়ে কাছে গিয়ে আপনার এলাকার নাম অথবা আপনার জমির দাগ নাম্বারটি
বলেন তাহলে আপনার জমির দলিলের কপি বের করে দিবে। এছাড়াও আপনার এলাকার নাম এবং
আপনার নাম দিয়ে জমির দলিল বের করতে পারবেন খুব সহজেই।
জমির দাগ নাম্বার দিয়ে খতিয়ান বের করার পদ্ধতি
বর্তমান সময়ে সবকিছু ইন্টারনেটের মাধ্যমে কাজ করা হয়ে থাকে। এখন আপনি ঘরে বসে
আপনার জমির দাগ নাম্বার দিয়ে জমির খতিয়ান বের করতে পারবেন খুব সহজে। আবার
পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড বাংলাদেশ এর তথ্য অনুযায়ী খুব সহজে সকল কাজের সমাধান
করতে পারবেন আশা করা যায়। জমির খতিয়ান সাধারণত আপনার জমি কতটুকু আছে বা কোন
স্থানে আছে বা কি পরিমান আছে এটি কি বোঝানো হয়ে থাকে।
জমির দাগ নম্বর দিয়ে খতিয়ান বের করার জন্য আপনাকে সর্ব প্রথম গুগোল এ
গিয়ে www.eporcha.gov.bd এই ব্রাউজারে ঢুকবেন। তারপর আপনার সামনে একটি ফাইল
দেখতে পাবেন। সেই ফাইলটাতে আপনার যাবতীয় তথ্য সঠিকভাবে পূরণ করে সাবমিট করলে
আপনার জমির খতিয়ান বের করতে পারবেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।
পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড বাংলাদেশ
বর্তমান সময়ে ঘরে বসে আপনি আপনার জমির দলিল খুব সহজে বের করতে পারবেন। তার জন্য
আপনাকে কিছু ওয়েবসাইট ব্যবহার করা লাগবে বা এপ্স ব্যবহার করা লাগবে। এগুলোর
মাধ্যমে আপনি খুব সহজে আপনার পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড করতে পারবেন। আসুন জেনে
নেওয়া যাক পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড বাংলাদেশ তথ্য অনুযায়ী কি কি উপায়ে
ডাউনলোড করা যায়।
পুরাতন জমির দলিল বের করার জন্য আপনাকে সর্বপ্রথম ভূমি অফিস অধিদপ্তরের ওয়েবসাইট
লিংক এ গিয়ে সার্চ করতে হবে এবং সার্চ করার শেষে আপনাকে একটি ফর্ম দেওয়া হবে,
ফর্মটি পূরণ করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে আপনার জমির দলিল দেখতে পাবেন। বর্তমান
সময়ে মোবাইল ফোন থেকে জমির দলিল ডাউনলোড করার পদ্ধতি বলা হচ্ছে কিন্তু আসলে এটি
সঠিক নয়।
পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড করার জন্য আপনাকে ভূমি অফিস অথবা উপজেলা ভূমি অফিসারের
ওয়েবসাইট লিঙ্কে সার্চ করতে হবে তারপর আপনি আপনার পুরাতন দলিল এর জন্য আবেদন
করতে পারবেন। এ ছাড়াও আপনি আপনার খতিয়ান নাম্বার দিয়ে বা জমির দাগ নাম্বার
দিয়ে পুরাতন জমি দলিল বের করতে পারবেন। এর জন্য আপনাকে কিছু ফ্রি পরিশোধ
করা লাগবে।
জমির দলিল আমাদের কেন প্রয়োজন হয়
জমির দলিল আমাদের কি প্রয়োজনে প্রয়োজন সেটা আমাদের বলে শেষ করা যাবে না। জমির
প্রয়োজনীয়তা আমাদের সকলেরই রয়েছে। কারণ আমরা যে জায়গায় বসবাস করি অথবা ফসল
আবাদ করি সেটার একটা ডকুমেন্ট শরীফ হচ্ছে জমির দলিল। আপনার জমির দলিল না থাকলে
অন্য কেউ এসে আপনার জমির মালিকানা দাবি করতে পারে। তাই জমির দলিল থাকা
আমাদের জন্য প্রয়োজনীয়।
পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড করার জন্য বিভিন্ন উপায় ও মাধ্যম আপনাদের সামনে
উপস্থাপন করা হয়েছে। পুরাতন জমির দলিল আমাদের কিসের জন্য প্রয়োজন সেটা বলে শেষ
করা যাবে না। কারণ আপনি যে স্থানে বসবাস করেন বা যে স্থানে আপনার ফসল আবার করেন
সেটা যে আপনার আর একটা লিখিত ডকুমেন্ট বা প্রমাণস্বরূপ যেটা সবার সামনে পেশ করবেন
সেটা খেয়ে দলিল বলা হয়। আর দলিলের প্রয়োজনীয়তা আমাদের সবসময়ই থাকে।
নাম দিয়ে পুরাতন জমির দলিল ডাউনলোড করুন
পুরাতন দলিল বের করার মাধ্যমের মধ্যে সবচেয়ে সহজ মাধ্যম হচ্ছে অনলাইন মাধ্যম।
আসুন জেনে নেওয়া যাক পুরাতন দলিল নাম দিয়ে কিভাবে বের করতে হয় বা ডাউনলোড করতে
হয় সে সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা যাক।
- সর্বপ্রথম আপনাকে ভূমি মন্ত্রণালয়ের ওয়েবসাইটে ঢুকতে হবে।
- এরপর আপনার সামনে একটি আবেদন ফরম আসবে।
- আপনার মোবাইল নাম্বার এবং পাসওয়ার্ড দিয়ে তাতে প্রবেশ করতে হবে ।
- প্রবেশ করার পর আপনার জাতীয় পরিচয় পত্রের নাম্বার এবং আপনার ফোন নাম্বার, এবং আপনার যাবতীয় তথ্য সঠিক ভাবে দিতে হবে।
- তারপর রচনা আপনার নাম এবং আপনার ঠিকানা দিতে হবে।
- পরবর্তী ধাপে আপনাকে আপনার ফি পরিশোধ করতে হবে।
- আবেদন করার কিছুক্ষণ পর আপনার কাছে একটি এসএমএস আসবে।
- এসএমএস পাওয়ার পর নির্ধারিত ১১০০ টাকা ফিট প্রদান করতে হবে।
- সর্বশেষে আপনার জমির দলিলটি সংগ্রহ করতে পারবেন বা ডাউনলোড করতে পারবেন।
পুরাতন জমির দলিল সম্পর্কে লেখকের মতামত
পরিশেষে বলা যায় যে, পুরাতন জমির দলিল বের করা সম্পর্কে। বিস্তারিত আলোচনা করা
হয়েছে। এবং কোন কোন মাধ্যমে আপনার পুরাতন জমির দলিল বের করতে পারবেন বা ডাউনলোড
করতে পারবেন সবকিছু বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে। আপনার জমির দলিল বের করার
জন্য কি পরিশোধ করা লাগবে সে সম্পর্কে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হয়েছে।
আশা করি উপরে লেখা আর্টিকেলটি পড়লে কোন কোন মাধ্যমে আপনি পুরাতন জমির দলিল
ডাউনলোড করতে পারবেন সেই সম্পর্কে পরিষ্কারভাবে আলোচনা করা আছে। আর কোথায় কোথায়
গিয়ে সার্চ করলে আপনার পুরাতন দলিল পাওয়া যাবে সেই সম্পর্কেও লেখা আছে। আর কোন
কোন জায়গায় গেলে আপনার দলিল সহজে পাবেন সেই সম্পর্কেও লেখা আছে। আশা করি বুঝতে
পেরেছেন ধন্যবাদ।
অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।
comment url