বাংলাদেশে সিঙ্গাপুর ভিসা এজেন্টদের লিস্ট


বাংলাদেশে সিঙ্গাপুর ভিসা এজেন্টদের লিস্ট দিয়ে দেওয়া হল। তাছাড়া বাংলাদেশ থেকে অন্য এজেন্সির মাধ্যমে সিঙ্গাপুর যেতে পারবেন সে বিষয়গুলো সম্পূর্ণভাবে আপনাদের কাছে আলোচনা করা হবে। আর সিঙ্গাপুর যাওয়ার সহজ উপায় গুলো কি কি সেগুলো আলোচনা করা হয়।
বাংলাদেশে-সিঙ্গাপুর-ভিসা-এজেন্টদের-লিস্ট


পেজ সূচিপত্রঃ

বাংলাদেশে সিঙ্গাপুর ভিসা এজেন্টদের লিস্ট

বাংলাদেশের সাধারণত সরকার কর্তৃপক্ষ অনুমোদিত অনেক সিঙ্গাপুর এজেন্সি রয়েছে। সাধারণত এই এজেন্সি গুলোর মাধ্যম দিয়ে আপনি সিঙ্গাপুরের ভিসা সংগ্রহ করতে পারেন। তাছাড়া আপনি যদি সরকারি মাধ্যমে সিঙ্গাপুর যেতে চান তাহলে আপনাকে বাংলাদেশের সিঙ্গাপুর ভিসা এজেন্সিদের লিস্ট জানাটা জরুরী।
 
কারণ প্রতিনিয়ত মানুষ ধোঁকা খেয়ে আসছে, তার জন্যই বাংলাদেশ সিঙ্গাপুর ভিসা এজেন্সিদের লিস্ট জানা দরকার।আসন জেনে নেওয়া যাক বাংলাদেশ সিঙ্গাপুর ভিসা এজেন্সিদের লিস্ট। তাছাড়া কোন মাধ্যমে আপনি বা কোন এজেন্সির মাধ্যমে আপনি সিঙ্গাপুর গেলে ভালো হয় তার লিস্ট তুলে ধরা হলো।
এজেন্সির নামঃ এজেন্সির ঠিকানাঃ এজেন্সির যোগাযোগ ফোন নম্বরঃ
লেক্সাস ট্যুরস অ্যান্ড ট্রাভেলস Rupayan Trade Centre (3rd Floor), 114 Kazi Nazrul Islam Avenue, Bangla Motor, Dhaka-1000 01678000266, 01678000264
সাইমন ওভারসিজ গুলশান, ঢাকা টেলিফোন: 9882273-74
নভোএয়ার লিমিটেড বনানী, ঢাকা টেলিফোন: 55042385 হটলাইন: 01978443717
আন্তর্জাতিক ভ্রমণ কর্পোরেশন গুলশান, ঢাকা টেলিফোন: 9862788, 9850940, 9855647
ভিক্টরি ট্রাভেলস লিমিটেড মতিঝিল, ঢাকা টেলিফোন: 9550916, 9556129, 9561471, 9562397

সিঙ্গাপুর  কাজের ভিসা কত টাকা

বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুর সাধারণত মানুষ তাদের জীবনযাত্রার মান উন্নত করতে গিয়ে থাকে। সিঙ্গাপুরে কাজের অধিক বেতন দেওয়ার কারণে অন্যান্য দেশের তুলনায় বাংলাদেশ থেকে প্রচুর পরিমাণে শ্রমিক সিঙ্গাপুরে কাজের উদ্দেশ্যে গিয়ে থাকে। তাছাড়া অন্যান্য দেশের তুলনায় সিঙ্গাপুর খুব অল্প সময়ে অনেক বেতন দেওয়ার কারণে অধিক সংখ্যক লোক সিঙ্গাপুর গিয়ে থাকে।

তাছাড়া সিঙ্গাপুর একটি উন্নত রাষ্ট্র। আর তাদের জীবন যাত্রার মান অন্যান্য দেশের তুলনায় অনেকটাই উন্নত মানের। সিঙ্গাপুরে সব দিক দিয়ে উন্নতি একটি রাষ্ট্র। আসন জেনে নেওয়া যাক সিঙ্গাপুরে কাজের ভিসা যেতে কত টাকা খরচ হয়। সাধারণত বাংলাদেশ থেকে সিঙ্গাপুরের কাজের ভিসা যেতে ৩ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৫ লক্ষ টাকা পর্যন্ত হয়ে থাকে এটি সরকারি মাধ্যমে।

আর আপনি যদি বেসরকারি মাধ্যমে যেতে চান তাহলে আপনার খরচ পড়বে৬ লক্ষ ৫০ হাজার টাকা থেকে শুরু করে ৮ লক্ষ ৯০ হাজার টাকার মত এটা টোটাল খরচ। সাধারণত সিঙ্গাপুর যেতে হলে সরকারি মাধ্যমে যাওয়াটাই ভালো আমার মতে। কারণ এতে অনেক ধরনের সুযোগ সুবিধা পাওয়া যায়।

সিঙ্গাপুর ওয়ার্ক পারমিট ভিসা ফর বাংলাদেশী

সিঙ্গাপুর ওয়ার্ক পারমি ভিসা ফর বাংলাদেশিদের জন্য কয়েকটি ক্যাটাগরিতে রাখা হয়েছে। সাধারণত সিঙ্গাপুরে যাওয়ার জন্য আমরা প্রত্যেক সময় ওয়ার্ক পারমিট ভিসা জন্য বেশি পরিমাণে আবেদন করে থাকে। কারণ ওয়ার্ক পারমিট ভিসা পেতে তেমন একটা ঝামেলা পোহাতে হয় না। তাই আমরা সিঙ্গাপুর বা বিশ্বের বিভিন্ন দেশে যাওয়ার জন্য এই ভিসাটির আবেদন করে থাকে।

আসুন জেনে নেওয়া যাক সিঙ্গাপুর ওয়ার্ক পারমিট ভিসার ফর বাংলাদেশিদের জন্য কোন কোন ভিসা চালু করা হয়েছে। তা সম্পূর্ণভাবে তুলে ধরা হলো। বাংলাদেশের জন্য সাধারণত সিঙ্গাপুরে ওয়ার্ক পারুম ভিসা ফর বাংলাদেশিদের জন্য কিছু নির্ধারিত সামগ্রিক প্রয়োজন হয় যেগুলো হল:
  • বৈধ পাসপোর্ট
  • চাকরির প্রস্তাব
  • শিক্ষাগত যোগ্যতার ও অভিজ্ঞতা
  • স্বাস্থ্য পরীক্ষা
  • ভিসা ফি
তাছাড়া ওয়ার্ক পারমিট ভিসার জন্য আবেদন করার সময় আপনার যেগুলো কাগজপত্র প্রয়োজন হয় সেগুলো হল।
  • পাসপোর্ট
  • চাকরির প্রস্তাব পত্র
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা সনদ
  • অভিজ্ঞতা সনদ
  • আপনার পাসপোর্ট সাইজের ছবি
  • আপনার নাগরিক সনদপত্র
  • আপনার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
  • ও অন্যান্য কাগজপত্র

সিঙ্গাপুর কাজের বেতন কত

সিঙ্গাপুরের কাজের বেতন কত এই বিষয় নিয়ে এখন আমরা আলোচনা করব। শুধুমাত্র সিঙ্গাপুরে নয় বহির্বিশ্বে যে কোন দেশে তার কাজের উপর ডিপেন্ড করে তার বেতন নির্ধারণ করা হয়ে থাকে। সাধারণত সিঙ্গাপুর যেতে হলে অনেক কয়টি ধাপ অনুসরণ করতে হয়। তার মধ্যে সে দেশের বেতন সাধারণত শ্রমিকদের ক্ষেত্রে ৩ হাজারের ডলারের উপরে হয়ে থাকে।

আর অন্যান্য ক্যাটাগরির ক্ষেত্রে যেমন ধরেন ডাক্তারি কাজ, শিক্ষকতা কাজ, ডাইভিং কাজ, নার্সিং কাজ, কোম্পানির কাজ, ইত্যাদি ক্ষেত্রে ১০০০০ ডলার থেকে শুরু করে তার উপরে বেতন হয়ে থাকে। আর সিঙ্গাপুরের কাজের বেতনের তুলনায় তাদেরকে সুযোগ-সুবিধা অনেক বেশি দেওয়া হয়ে থাকে। সেই সুবাদে বাংলাদেশ থেকে বিভিন্ন ভিসায় কাজের জন্য আবেদন করে থাকে।

বাংলাদেশিরা যদি সিঙ্গাপুরে কাজের উদ্দেশ্যে যেতে চান তাহলে তাদের বেতন সাধারণত তিন হাজার ডলার থেকে শুরু করে দশ হাজার ডলারের উপর পর্যন্ত বেতন হয়ে থাকে। যা বাংলাদেশী টাকায় ৩ হাজার টাকা যদি হয় তাহলে আপনারা হয় ৩৬ হাজার টাকার মত নতুন অবস্থায়। আর যদি অন্যান্য বিষয়ে যেতে চান তাহলে ১ লক্ষ থেকে শুরু করে ১ লক্ষ ৫০০০০ টাকা পর্যন্ত বেতন হয়ে থাকে।

সিঙ্গাপুর মেডিকেল ভিসা কত টাকা

বাংলাদেশ থেকে যারা সিঙ্গাপুরে মেডিকেল ভিসা যেতে চান তারা সাধারণত চিকিৎসার উদ্দেশ্যে বাংলাদেশ থেকে যাবে। অন্যান্য ভিসার তুলনায় চিকিৎসা ভিসা বা মেডিকেল ভিসা জন্য যারা আবেদন করবেন তাদের মোট খরচ হয়ে থাকে ৮ থেকে ১০ লক্ষ টাকার মত খরচ হয়ে থাকে। সিঙ্গাপুর সাধারণত অন্যান্য দেশের তুলনায় চিকিৎসার জন্য খুবই উন্নত একটি রাষ্ট্র।

সিঙ্গাপুরের মেডিকেল ভিসা জন্য আবেদন করা খুবই সহজ। কারণ সিঙ্গাপুরে চল্লিশটিরও বেশি হাসপাতালে অধিক সংখ্যক কর্মী নার্স বা ডাক্তার নিয়োগ করা হয়ে থাকে। কারণ তাদের দেশে উন্নত চিকিৎসা করার জন্য বিশ্বের বিভিন্ন দেশ থেকে লোকজন চিকিৎসা এসে থাকে। সাধারণত সিঙ্গাপুরে বড় ধরনের রোগ সারানো হয় যেমনঃ
  • ক্যান্সার কেয়ার
  • জিন থেরাপি
  • স্টেন সেল সার্জারি
  •  সেল থেরাপি
  • প্রোটন থেরাপি
  • প্রসূতি ও স্ত্রীরোগ
  • অর্থপেডিক্স
  • কার্ডিয়াক সায়েন্স
  • নিউরো সায়েন্স
এ ধরনের রোগ গুলোর সার্জারি করা হয়ে থাকে সিঙ্গাপুরে। অন্যান্য দেশে তুলনায় চিকিৎসার ব্যয়বহুল হওয়ার কারণে অনেক মানুষ সিঙ্গাপুর বাদ দিয়ে অন্যান্য দেশে চিকিৎসা করাতে যায়। কিন্তু যাদের জটিল ধরনের সমস্যা তাদের ক্ষেত্রে সিঙ্গাপুরের উন্নত চিকিৎসা করা হয়ে থাকে।

সিঙ্গাপুর ভিজিট ভিসা কত টাকা

বাংলাদেশ থেকে যদি আপনি সিঙ্গাপুরে ভিজিট ভিসা যেতে চান তাহলে আপনার তেমন একটা বেশি ধরনের খরচ হয় না। সিঙ্গাপুরে ভিজিট ভিসা যাওয়ার জন্য আপনার এককভাবে খরচ হয় সাধারণত ৩৬৫০ টাকা থেকে শুরু করে ৪ হাজার ৫৫০ টাকা পর্যন্ত। সিঙ্গাপুরের ভিসা আবেদন করার জন্য আপনাকে বাংলাদেশ সিঙ্গাপুরের এজেন্সিদের সাথে যোগাযোগ করতে হবে।

সিঙ্গাপুরের ভিজিট ভিসার মেয়াদ সাধারণত ৩৫ দিন পর্যন্ত হয়ে থাকে। এ ভিসা সাধারণত একক ভাবে যাওয়া যায। এর ভিসা প্রস্তুত হতে আপনার সাত থেকে ১০ দিনের মত সময় লাগে। এই ভিসা হাতে পাওয়ার পরে আপনি অতি শীঘ্রই সিঙ্গাপুর গিয়ে ভিজিট করে আসতে পারেন। এটি সাধারণত ওয়ান টুরিস্ট ভিসা বা একক ভিসা। আশা করি বুঝতে পেরেছেন ধন্যবাদ।

সিঙ্গাপুর ভিসা প্রসেসিং

সিঙ্গাপুরে ভিসা প্রসেসিং করার জন্য সর্বপ্রথম আপনাকে সিঙ্গাপুরের ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে অনলাইনের মাধ্যমে। আবেদন করার পরে অনলাইন ফর্ম অনুযায়ী আপনার যাবতীয় তথ্য দিয়ে সাহায্য করতে হবে। তারপর আপনাকে আপনার পরিচয় পত্র এবং যাবতীয় কাগজপত্র সংগ্রহ করে অনলাইনের ফরমটি পূরণ করতে হবে। অনলাইনে ফরম পূরণ করা শেষ হলে আপনার ফোনটি নিয়ে আপনি সিঙ্গাপুর এজেন্সির কাছে জমা দিতে হবে।
বাংলাদেশে-সিঙ্গাপুর-ভিসা-এজেন্টদের-লিস্ট


সিঙ্গাপুরের এজেন্সির কাছে জমা দেওয়ার শেষ হল, আপনার ফর্মটি যাচাই-বাছাই করবে এবং যাচাই-বাছাই শেষ হলে,আপনার ভিসার জন্য কাগজপত্রগুলো প্রসেসিং এর জন্য দেওয়া হবে। সাধারণত বাংলাদেশে সিঙ্গাপুর ভিসা এজেন্সিদের লিস্ট উপরে তুলে দেওয়া আছে। আপনার পছন্দমত এজেন্সির সাথে যোগাযোগ করে আপনার আবেদনকৃত কমটি জমা দিতে পারেন।

আপনার আবেদনকৃত খামটি জমা দেওয়া শেষ হলে। উনারা যাচাই-বাছাই শেষ করে আপনার ভিসা প্রসেসঙ্গের জন্য প্রস্তুত করতে দেওয়া হবে। তারপরে এক থেকে দেড় মাসের মধ্যে আপনার সিঙ্গাপুরের ভিসাটি প্রস্তুত হয়ে যাবে যদি সকল কাগজপত্র সঠিক থাকে। আশা করি বুঝতে পেরেছেন।

সিঙ্গাপুর যেতে প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

সিঙ্গাপুর যেতে সাধারণত আমাদের যেগুলো কাগজপত্র বেশি পরিমাণে প্রয়োজন হয়। সে কাগজপত্র গুলো নিয়ে আলোচনা করা হলো। কারণ আপনার যদি কাগজপত্র না থাকে তাহলে আপনি সিঙ্গাপুর যেতে পারবেন না। আসুন জেনে নেওয়া যাক সিঙ্গাপুর যাওয়ার জন্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র গুলো কি কি।
  • আপনার বৈধ পাসপোর্ট
  • আপনার পাসপোর্ট সাইজের ৪ কপি ছবি
  • আপনার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
  • আপনার নাগরিক সনদপত্র ফটো
  • আপনার স্বাস্থ্য পরীক্ষা সনদপত্র
  • পুলিশ ভেরিফিকেশন সার্টিফিকেট
  • আপনি যে কোম্পানিতে যাবেন তার এপয়েন্টমেন্ট লেটার
  • আপনার ভিসার আবেদন ফরম ফটোকপি
  • আপনার চারিত্রিক সনদপত্র
  • আপনার পিতা-মাতার এনআইডি কার্ডের ফটোকপি
  • কর্মদক্ষতা সার্টিফিকেট
  • শিক্ষাগত যোগ্যতা সার্টিফিকেট, ইত্যাদি

সিঙ্গাপুর কোণ ভিসা পাওয়া সহজ

সাধারণত বাংলাদেশীদের সিঙ্গাপুর ভিসা এজেন্সিদের লিস্ট উপরে দেওয়া হয়েছে। কারণ আপনি যদি সিঙ্গাপুর যেতে চান তাহলে আপনার জন্য এই পোস্টটি উপকারে আসবে। সিঙ্গাপুর সাধারণত নানান ধরনের ভিসায় আপনি আবেদন করতে পারবেন। তবে কিছু ভিসা আছে যেগুলোতে যাওয়া একদম সহজ যেমন ধরেন।

পেশাজীবী ও প্রফেশনাল ভিসাঃ

পেশাজীবী ও প্রফেশনালদের জন্য ভিসা পাওয়াটা খুবই সহজ সিঙ্গাপুরে। কারণ তাদের কর্মদক্ষতার ওপর নির্ভর করে তাদের বেতন দেওয়া হয়ে থাকে।পেশাজীবীদের এবং প্রফেশনাল দের বেতন সাধারণত তিন হাজার ডলার থেকে শুরু করে আরো বেশি পর্যন্ত হয়ে থাকে বেতন।

দক্ষ ও অদক্ষ কর্মীদের জন্যঃ

দক্ষ ও অদক্ষ কর্মীদের জন্য সিঙ্গাপুরের কাজের ভিসা পাওয়াটা সহজ। কারণ আপনার যদি কাজের অভিজ্ঞতা থাকে তাহলে আপনার বেতন ৩ হাজার ডলার উপরে হয়ে থাকবে। আর আপনার যদি কাজের কোন দক্ষতা না থাকে তাহলে আপনার বেতন ২২০০ ডলার পর্যন্ত হয়।
তাছাড়া সিঙ্গাপুরে যে ধরনের ভিসা গুলো সহজে পাওয়া যায় সেই ভিসা গুলোর নাম তুলে ধরা হলোঃ
  • স্টুডেন্ট ভিসা
  • ওয়ার্ক পারমিট ভিসা
  • চিকিৎসা ভিসা
  • শিক্ষকতা ভিসা
  • শ্রমিক ভিসা
  • কৃষি ভিসা
  • গৃহকর্মী ভিসা
ইত্যাদি ভিসা গুলো পেতে কোন ধরনের ঝামেলা পোহাতে হয় না। তাই সিঙ্গাপুর যেতে হলে আপনি এই ভিসা গুলোর মধ্যে যেকোনো একটিতে আবেদন করতে পারেন। এই ভিসা গুলোতে আবেদন করার মাধ্যমে আপনি খুব সহজে সিঙ্গাপুর যেতে পারবেন। আশা করি বুঝতে পেরেছেন ধন্যবাদ।

উপসংহারঃ

পরিশেষে বলা যায় যে, সিঙ্গাপুর যাওয়ার জন্য যাবতীয় তথ্য সম্পূর্ণভাবে তুলে ধরা হলো । আমার মতে আপনি যদি সিঙ্গাপুর যেতে চান তাহলে আপনার জন্য এই পোস্টটি খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ আপনি এখান থেকে জানতে পারবেন কোন কোন উপায়ে সিঙ্গাপুর যাওয়া যায়। আর কোন কোন মাধ্যম দিয়ে সিঙ্গাপুর যাওয়া যায়। ধন্যবাদ।


এই পোস্টটি পরিচিতদের সাথে শেয়ার করুন

পূর্বের পোস্ট দেখুন পরবর্তী পোস্ট দেখুন
এই পোস্টে এখনো কেউ মন্তব্য করে নি
মন্তব্য করতে এখানে ক্লিক করুন

অর্ডিনারি আইটির নীতিমালা মেনে কমেন্ট করুন। প্রতিটি কমেন্ট রিভিউ করা হয়।

comment url